এত কিছু থাকতে চা পাখি নিয়ে লেখবার একটা কারণ আছে। এবছর অনুসন্ধিৎসু চক্র শীতবস্ত্র বিতরণ করে দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানার রতনপুর গ্রামে একটা আদিবাসী এলাকায়। তবে দিনাজপুর যাবার আগে থেকেই চক্রের সদস্যদের মধ্যে একটা জিনিস নিয়ে বেশ শোরগোল ওঠে, আর তা হল চা পাখি।
ব্যাপারটা এরকম যে দিনাজপুরে চা পাখি খেতে পাওয়া যায়। মানে "ফ্রাইড চা পাখি"। শীতের পাখিই হোক আর অতিথি পাখিই বলা হোক খাওয়ার সুযোগ পেলে সেটাকে হাতছাড়া করা উচিত নয়। তাই অ.চক্রের একাংশ সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে। আমি সেই দলের একজন। চা পাখি খেতে কেমন বা খাবার পরে কি হয়, সেটা বলতে চাচ্ছি না। তবে চা পাখি নিয়ে লেখাটি অ.চক্রের দুজনকে উৎসর্গ করতে চাচ্ছি। প্রথমজন, যিনি চা পাখি খেতে বলেছিলেন আর দ্বিতীয়জন, যিনি অনেক কষ্ট করে আমাদের চা পাখি খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন।
ব্যাপারটা এরকম যে দিনাজপুরে চা পাখি খেতে পাওয়া যায়। মানে "ফ্রাইড চা পাখি"। শীতের পাখিই হোক আর অতিথি পাখিই বলা হোক খাওয়ার সুযোগ পেলে সেটাকে হাতছাড়া করা উচিত নয়। তাই অ.চক্রের একাংশ সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে। আমি সেই দলের একজন। চা পাখি খেতে কেমন বা খাবার পরে কি হয়, সেটা বলতে চাচ্ছি না। তবে চা পাখি নিয়ে লেখাটি অ.চক্রের দুজনকে উৎসর্গ করতে চাচ্ছি। প্রথমজন, যিনি চা পাখি খেতে বলেছিলেন আর দ্বিতীয়জন, যিনি অনেক কষ্ট করে আমাদের চা পাখি খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন।
চা পাখি |